Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

জেলা তথ্য অফিসারের কার্যালয় নাটোর  এর তথ্য বাতায়নে স্বাগতম, আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের লিংক দেয়া আছে, ক্লিক করে ভিজিট করুন । ধন্যবাদ  *****  

সর্বজনীন পেনশন স্ক্রিম সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পেনশন স্কিমে গ্রাহকদের উৎসাহিত জন্য রেজিস্ট্রেশন লিংক নিচে দেওয়া হলো ।

রেজিস্ট্রেশন লিংক:  https://www.upension.gov.bd/

সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি : https://npa.gov.bd/site/page/ac71dff1-d88d-4451-a639-45d28f993ee7/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BF

দেশব্যাপি প্রতিভা অন্বেষন প্রতিযোগিতা নতুুন কুঁড়ি ২০২৫ আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ । 

অনলাইন আবেদন ও ফরম লিংক :  

https://btv.portal.gov.bd/site/page/55f62ee4-7327-4a4e-8750-76a247423d1a

অনলাইন আবেদন লিংক: 

https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSe9jUXz9f6ceCyczYxehrQ27xao6L4C5V7s9xsn-23ad7ECQQ/viewform?pli=1


এক নজরে

 

নাটোর জেলা তথ্য অফিস গণযোগাযোগ অধিদপ্তর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারের মাঠ পর্যায়ের একটি প্রচারমূলক প্রতিষ্ঠান। বৃটিশ ভারতে ১৯২৪ সালে তৎকালীন তথ্য বিভাগের আওতায় পাবলিসিটি ডিপার্টমেন্ট নামে কোলকাতাস্থ রাইটার্স বিল্ডিংএ এই বিভাগের  কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৪৭ সালে দেশ  বিভাগের  পর তৎকালীন  পাকিস্থান সরকারের তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়ের অধীনে ফিল্ড পাবলিসিটি, নিউজ, ফিল্ম প্রভৃতি  শাখাসমূহ  নিয়ে পাবলিক  রিলেশনস  ডাইরেক্টরেট গঠিত হয়।  বাংলাদেশ স্বাধীন  হওয়ার  পর দেশের তৃণমূল  পর্যায়ে  গরীব  ও  নিরক্ষর  জনগণকে  শিক্ষিত করার মাধ্যমে  উন্নয়ন  কার্যক্রমে  উদ্বুদ্ধ ও সম্পৃক্ত  করার  বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে  বিবেচনা  করে ১৯৭২ সালে ততকালীন পাকিস্থান আমলের ফিল্ড পাবলিসিটি (মাঠ প্রচার), বাংলাদেশ পরিষদ, জাতীয় র্পূনগঠন সংস্থা (বিএনআর) এবং মহিলা শাখাকে একত্রিত করে ১৯৭২ সালে ২রা অক্টোবর গণযোগাযোগ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা  করা হয়।

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরকে র্পুনগঠতি করায় স্বাধীনতা উওর বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের মাঝে সেতুবন্ধ রচনার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এ অধিদপ্তরের ওপর বর্তায়। দলমত নির্বিশেষে স্থানীয় বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদদের ইস্যুভিত্তিক বিভিন্ন  সভা, সেমিনার ও আলোচনা সভায় আমন্ত্রণ জানানো হতো। এর ফলে সরকারের  সাথে জনগণের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে  ততকালীন  সরকার  বাংলাদেশ পরিষদ, জেলা তথ্য কেন্দ্র ও পাবলিক লাইব্রেরীকে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর থেকে পৃথক  করে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি  মন্ত্রণালয়ে  ন্যাস্ত করে। ১৯৮৩ সালে এনাম কমিটি কর্তৃক গণযোগাযোগ অধিদপ্তরকে পুনর্বিন্যাস করা হয়। পরবর্তীতে  সাবেক মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করার প্রেক্ষিতে মহকুমা জনসংযোগ অফিসসমূহ জেলা তথ্য  অফিসে  রূপান্তরতি হয়। বর্তমানে ৬৪টি জেলা তথ্য অফিস এবং পার্বত্য অঞ্চলের ৪টি উপজেলাসহ মোট ৬৮টি তথ্য অফিসের মাধ্যমে এ অধিদপ্তরের  প্রচার  ও  উদ্বুদ্ধকরণ  কার্যক্রম পরিচালিত।